
ব্রিটেনে দেশব্যাপী লকডাউন শেষ। স্বাস্থ্যবিধির কড়াকড়ি কমায় প্রাণ ফিরছে নগরজীবনে। তার ওপর সামনেই ক্রিসমাস। লন্ডনের রিজেন্ট স্ট্রিটের শৈল্পিক আলোকসজ্জায় বড় দিনের কেনাকাটার মজাই আলাদা। -ডয়চে ভেলে

প্রতিবছর ক্রিসমাসের এই সময়ে চেক প্রজাতন্ত্রের রাজধানী প্রাগের ওল্ড টাউন স্কয়ারে থাকে বিদেশি পর্যটকদের ভিড়। এবার করোনাভাইরাসের কারণে বিদেশি পর্যটক নেই বললেই চলে। -ডয়চে ভেলে

বড়দিনের আগে অস্ট্রিয়াতেও স্বাস্থ্যবিধির কড়াকড়ি অনেক কমেছে। এখন রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকে সব দোকানপাট। টাউন হল স্কয়ারের মতো রাজধানী ভিয়েনা আলোয় সেজেগুজে প্রতি সন্ধ্যায় অভ্যর্থনা জানায় অভ্যাগতকে। -ডয়চে ভেলে

ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিস শহরও করোনা লকডাউনের কারণে অনেকদিন নিষ্প্রাণ ছিলো। এখন আর লকডাউন নেই। প্রাণ ফিরছে শহরে। বড়দিনের উৎসবে প্রাণচাঞ্চল্য ফিরবে বিখ্যাত এই ডিপার্টমেন্ট স্টোর গালেনিস লাফায়েতেও। -ডয়চে ভেলে

পোল্যান্ডেও করোনা সংক্রমণের হার কমছে। শিথিল হয়েছে লকডাউনের কড়াকড়ি। সুতরাং ক্রিসমাস উৎসবের মৌসুমে পোল্যান্ডের দক্ষিণাঞ্চলের ক্রাকো শহরের মানুষ আনন্দে ভাসবে না কেন। -ডয়চে ভেলে

বেলজিয়ামের রাজধানী ব্রাসেলসের গ্র্যান্ড প্লেসের এই ১৮ মিটার উঁচু ক্রিসমাস ট্রির পাশে প্রতি সন্ধ্যায় ভিড় জমছে। শহরের প্রাণকেন্দ্রের এই স্কয়ার ১৯৯৮ সাল থেকে ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যের অংশ। -ডয়চে ভেলে

রাশিয়ায় বড়দিনের উপহার আসে বছরের শেষ দিন, অর্থাৎ ৩১ ডিসেম্বর। দেশটিতে অর্থোডক্স গির্জায় ক্রিসমাস পালিত হয় ৭ জানুয়ারি। তবে একটা বিষয়ে সবার সাথে খুব মিল রাশিয়ার। ইউরোপের অন্য দেশের শহরগুলোর মতো মস্কোও ক্রিসমাস উৎসবের রঙে সাজতে দেরি করে না। তাই মস্কোর সেন্ট বাসিলস ক্যাথেড্রালও সাজানো হয়েছে আলো দিয়ে। -ডয়চে ভেলে

স্পেনের রাজধানী মাদ্রিদের সব রাস্তায় বড়দিনের উৎসবে বসে আলোর মেলা। করোনাকালের উৎসবেও বর্ণিল আলোর কমতি নেই। প্লাজা মেয়রের ক্রিসমাস মার্কেটও এখন জমজমাট। মাদ্রিদ বড়দিনের সাজে এত সুন্দর থাকে জানুয়ারির ষষ্ঠ দিন পর্যন্ত। -ডয়চে ভেলে

করোনার কারণে জার্মানির রাজধানী শহরে এবার কোনো ক্রিসমাস মার্কেট বসছে না। ফলে শহরজুড়ে আলোকসজ্জা থাকলেও উৎসবের আনন্দ কিছুটা কম। -ডয়চে ভেলে
ইউরোপে উৎসব মানেই রাতের শহর নানা রঙে আলোকিত। করোনাকালের প্রথম ক্রিসমাসেও তার ব্যতিক্রম হচ্ছে না। ছোট-বড় সব শহরই সেজে উঠছে নতুন সাজে।