
উহানের একটি জনপ্রিয় পানশালা। করোনার আগের সময়ের সাথে কোনো ফারাক দেখা যাচ্ছে না। ভিড়ে ঠাসা শুধু এই পানশালাতেই শুধু নয়, উহানের তরুণ প্রজন্ম ভিড় জমাচ্ছে রাস্তার খাবার দোকানেও। ছবি: ডেইলি মেইল

উহানের একটি জনপ্রিয় পানশালা। করোনার আগের সময়ের সাথে কোনো ফারাক দেখা যাচ্ছে না। ভিড়ে ঠাসা শুধু এই পানশালাতেই শুধু নয়, উহানের তরুণ প্রজন্ম ভিড় জমাচ্ছে রাস্তার খাবার দোকানেও। ছবি: ডয়চে ভেলে

স্থানীয় মানুষ আস্তে আস্তে ফিরছে স্বাভাবিক জীবনে। রাতের উহান আবার ফিরছে পুরোনো মেজাজে। এক কোটি দশ লাখ মানুষের শহর উহানে ১০ মে’র পর থেকে কোনো নতুন করোনা সংক্রমণ দেখা যায়নি। তাই স্বাভাবিকতায় ফিরতে উহানবাসীর কোনো আপত্তি নেই। ছবি: ডয়চে ভেলে

মাস্কহীন অসংখ্য পার্টিমুখী জনতা ভিড় করছেন উহানের রাস্তায়। ছবি: রয়টার্স

উহানের একটি পার্কে রাতের বেলা উৎসবে মেতেছে নগরবাসী। ছবি: ডেইলি মেইল

সাত মাসের কঠোর লকডাউনের পর ঠিক আগের মতোই জন্মদিন বা অন্যান্য আনন্দের উদযাপনে ফিরছে মানুষ। ছবিতে দেখা যাচ্ছে একটি রেস্টুরেন্টে আয়োজন করা হয়েছে জন্মদিনের পার্টি। ছবি: ডয়চে ভেলে

সংগীতশিল্পী ওয়াং শিংহাও সম্প্রতি উহানে একটি কনসার্টের আয়োজন করেন। প্রায় একশ দর্শকের ভিড় জমে তার কনসার্টে। গান গাওয়ার সময় গায়ের কোটও ছুঁড়ে দেন তিনি। ছবি: ডয়চে ভেলে

তবে উহানের স্থানীয় ব্যবসায়ী ও রেস্টুরেন্ট মালিকরা ততোটা আশাবাদী নন। সারাবছর লকডাউন তাদের যতটা আর্থিক ক্ষতি এনেছে, তা পুরোপুরি উসুল করতে এখনো বেশ খানিকটা সময় লাগবে। ছবি: ডয়চে ভেলে
২০২০ সালের ২৩ জানুয়ারি থেকে চীনের বাকি অংশ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে করোনাভাইরাসের উৎসস্থল উহান শহর। করোনা রুখতে কড়া লকডাউন চালু হলেও তা থামানো যায়নি। চীনের মোট চার হাজার ৬৩৪টি করোনাজনিত মৃত্যুর মোট তিন হাজার ৯০০টিই হয়েছে উহানে।
অবশেষে লকডাউন উঠেছে সেখানে। আর এরপরই উহানের নাগরিকরা পার্টি করায় ব্যস্ত।