
দিল্লির সব হাসপাতাল ভর্তি। কোথাও বেড নেই। লোকনায়ক জয়প্রকাশ হাসপাতালে যেখানে আগে কেউ মারা গেলে দেহ এনে রাখা হতো, সেখানে এইভাবে করোনা রোগীদের চিকিৎসা হচ্ছে। ছবি: ডয়চে ভেলে

এত বেশি মানুষ মারা যাচ্ছেন যে, শ্মশানও চাপ নিতে পারছে না। দেহ সৎকার করতে প্রচুর সময় লেগে যাচ্ছে। তাই শ্মশানের বাইরে তৈরি করা হচ্ছে নতুন প্ল্যাটফর্ম। দাহ করার জন্য। ছবি: ডয়চে ভেলে

নয়াদিল্লির একটি শ্মশানে করোনায় মৃতদের সৎকার করা হচ্ছে। ছবি: রয়টার্স

শ্মশানের সামনে ভয়াবহ লাইনের ছবি। ছবি: রয়টার্স

মৃতদের সৎকারের অপক্ষোয় স্বজনরা। ছবি: ডয়চে ভেলে

একই চিত্র কবরস্থানেও। ছবি: ডয়চে ভেলে

গাজিয়াবাদে গুরুদুয়ারায় গাড়ির ভেতরেই করোনা আক্রান্ত এক নারীকে অক্সিজেন দেয়া হচ্ছে। ছবি: রয়টার্স

ভারতের প্রায় সব শহরেই ছবিটা একই। সবচেয়ে খারাপ অবস্থা দিল্লিতে। অক্সিজেন নেই। ইতিমধ্যে একাধিক হাসপাতালে অক্সিজেনের অভাবে রোগীর মৃত্যু হয়েছে। একই অবস্থা হরিয়ানাতেও। হাসপাতাল সমানে এসওএস পাঠাচ্ছে অক্সিজেনের জন্য। ছবি: ডয়চে ভেলে
করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে বেহাল ভারত। টানা ছয়দিনের মতো আক্রান্তের সংখ্যা তিন লাখ পার করেছে। আর টানা সাতদিনের মতো মৃতের সংখ্যা পার করেছে দুই হাজার।
মানুষ আতঙ্কিত। ভেঙে পড়ছে স্বাস্থ্য পরিকাঠামো।