
চীনেও দেখা মেলে সাদা-শুভ্র কাশফুলের। ছবি: সিজিটিএন

চীনের পূর্বাঞ্চলীয় জিয়াংসু প্রদেশের চৌহে নদীর তীরে ফুটেছে এই কাশফুল। ছবি: সিজিটিএন

হেমন্তে যেন এই নদীর তীর কাশফুলের সমুদ্র হয়ে যায়। ছবি: সিজিটিএন

নদীর তীরেই এদের বেশি জন্মাতে দেখা যায়। ছবি: সিজিটিএন
শরত এলেই আমাদের চোখে ভেসে উঠে কাশফুলের ছবি। আকাশের সাদা মেঘের সঙ্গে কাশফুলের মৃদু বাতাসে দোল খাওয়া প্রকৃতিতে শুধুই মুগ্ধতা ছড়ায়।
নীল আকাশের নিচে সাদা কাশফুল যখন বাতাসের দোলায় দুলতে থাকে তখন মনটাও যেন আন্দোলিত হয়।
কাশফুল একধরনের ঘাসজাতীয় জলজ উদ্ভিদ। নদীর ধার, জলাভূমি, চরাঞ্চল, শুকনো রুক্ষ এলাকা, পাহাড় কিংবা গ্রামের কোনো উঁচু জায়গায় কাশের ঝাড় বেড়ে ওঠে।
সাদা লোমের মতো শুভ্রতা নিয়ে ফোটে কাশফুল। এর মঞ্জরি ১৫ থেকে ৩০ সেন্টিমিটার লম্বা হয়। এর পাতা কিছুটা রুক্ষ, সরু, সোজা রেখার মতো। উচ্চতা তিন থেকে সাড়ে তিন মিটার পর্যন্ত হয়।
বাংলাদেশের সব অঞ্চলেই কাশফুল দেখতে পাওয়া যায়।