
সম্প্রতি বেশ কয়েকজন দেশীয় তারকার হঠাৎ শারীরিক কিছু পরিবর্তন লক্ষণীয়। যা কিনা চোখ এড়ায়নি তাদের ভক্তদেরও। কিন্তু সার্জারির বিষয়টি নিয়ে একাবারেই নিশ্চুপ তারকারা। ছবিতে তমা মির্জা -জাহারা মিতু-সাফা কবির

জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত অভিনেত্রী তমা মির্জা বর্তমানে ওয়েব দুনিয়ায় নিয়মিত কাজ করছেন। ঢালিউডের মিষ্টি এই নায়িকার সৌন্দর্য সাম্প্রতিক সময়ে বেড়েই চলেছে। ছবিতে সার্জারির আগে (বামে), সার্জারির পরে (ডানে)।

‘রেহানা মরিয়ম নূর’ খ্যাত তারকা আজমেরী হক বাঁধনের শারীরিক পরিবর্তন দেখে সবাই ধরেই নিয়েছিলেন প্লাস্টিক সার্জারি করিয়েছেন তিনি। তবে নায়িকার ভাষ্য, নিজের শারীরিক ফিটনেসের জন্য এখনো কোনো ধরনের সার্জারি করাননি। শুধু দাঁতের একটা কাজ করিয়েছেন।

ছোট পর্দার সময়ের অন্যতম আলোচিত অভিনেত্রী সাফা কবির নাক ও ঠোঁটের সার্জারি করিয়েছেন বলে জানা গেছে। এই অভিনেত্রীর পরিবর্তন লক্ষণীয়। বামদিকে আগের সাফা কবির, ডানে সার্জারির পর।

শাকিব খানের ‘আগুন’ ও কলকাতার দেবের ‘কমান্ডো’ সিনেমার নায়িকা জাহারা মিতুও নাকি প্লাস্টিক সার্জারি করিয়েছেন বলে কথিত আছে। সম্প্রতি মিতুর নতুন ছবির মধ্যে বেশ পরিবর্তন দেখা গেছে। জাহারা মিতুর সার্জারির আগে (বামে) ও পরের ছবি (ডানে)।

মডেল ও অভিনেত্রী পিয়া বিপাশাও প্লাস্টিক সার্জারির মাধ্যমে সৌন্দর্য্য বাড়িয়েছেন বলে মিডিয়া পাড়ায় অনেক আগেই খবর ছড়িয়েছে। পিয়া বিপাশার সার্জারির আগে (বামে) ও পরের ছবি (ডানে)।
বাংলাদেশি তারকাদের মধ্যে প্লাস্টিক সার্জারির প্রবণতা গত দশ বছরে বেড়েছে। অনেকেই তাদের ঠোঁট ও নাকের সার্জারি করিয়েছেন। নিজেকে আরও আকর্ষণীয় করেছেন। এছাড়া দেশের তারকাদের মধ্যে গায়ের বর্ণ শ্যামলা থেকে উজ্জ্বল বা ফর্সা করতে লেজার চিকিৎসার আশ্রয় নেয়ার ঘটনাও চোখে পড়ার মতো। কারণ উপমহাদেশে সাদা চামড়ার মানুষের কদর একটু বেশিই।