
চা বাগানের অধিকাংশ শ্রমিকই নারী। তারা এখনো শিক্ষা, স্বাস্থ্য, পুষ্টি, গর্ভবতী নারীর সেবাসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশেষ করে সামাজিক নিরাপত্তাসহ প্রায় সবক্ষেত্রেই পিছিয়ে রয়েছে।

দেশে চা-কর্মীর সংখ্যা ১ লাখ ৪০ হাজার। এর মধ্যে অস্থায়ী কর্মী ৩৬ হাজার। মোট চা–কর্মীর ৫০ শতাংশ নারী। দেশে নিবন্ধিত চা-বাগানের সংখ্যা ১৬৬। এর মধ্যে সিলেট বিভাগেই আছে ১৩৫টি।

৬১ শতাংশ চা-কর্মী ও তাদের পরিবার দরিদ্র, যা জাতীয় দারিদ্র্য হারের ৩ গুণ বেশি।

প্রান্তিক জনগোষ্ঠী হয়েও চা-বাগানের কর্মীদের বড় একটা অংশ সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচির বাইরে থেকে যাচ্ছে।
চা-বাগানে পাতা তুলছেন নারী কর্মীরা। এসব চা শ্রমিকরা বংশ পরম্পরায় এ খাতে কাজ করে থাকে।
টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট এর একটি জনপ্রিয় স্লোগান হলো ‘কেউ পিছনে পড়ে থাকবে না’। সকলকে নিয়েই সবার জন্য টেকসই উন্নয়ন; কিন্তু প্রান্তিক জনগোষ্ঠী হয়েও চা-বাগানের কর্মীদের বড় একটা অংশ সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচির বাইরে থেকে যাচ্ছে। ছবিগুলো সিলেটের লাক্কাতুরা চা বাগান এলাকা থেকে তোলা।