
হাতের ভঙ্গিমায় সঙ্গীকে কি এমনটা বলছে পেঙ্গুইনটি। অ্যামেরিকান ফটোগ্রাফার জেনিফার হাডলি ফকল্যান্ড দ্বীপ থেকে তুলেছেন এই ছবিটি, যা পিপলস চয়েস অ্যাওয়ার্ড জিতেছে৷

গ্রিক পুরাণের উড়ন্ত ঘোড়া পেগাসাস৷ রাজস্থানের কিওলাদেও ন্যাশনাল পার্ক থেকে এটি তুলেছেন জগদীপ রাজপুত৷

ক্যামেরায় ধরা পড়েছে কাঠবেড়ালিটি৷ চারপাশে বৃষ্টি ফোঁটা দৃশ্যকে আরো নাটকীয় করে তুলেছে৷ ডাচ ফটোগ্রাফার অ্যালেক প্যানসিয়ের তুলেছেন ছবিটি৷ নাম দিয়েছেন ‘জাম্পিং জ্যাক’৷

অ্যামেরিকার লাল শিয়ালটি একটি গাছের পাশে গিয়ে বসলো৷ ঘুরে ফটোগ্রাফার কেভিন লেহম্যানের দিকে তাকিয়ে চোখ টিপ দিল৷ এরপর বনের ভিতর হারিয়ে গেল৷ প্রযুক্তির জন্য খ্যাতনামা শহর সিলিকন ভ্যালির জঙ্গল থেকে ছবিটি তুলেছেন আলোকচিত্রী৷

শুয়ে থাকা রোগী বানরের বুক পরীক্ষা করে দেখছে যেন চিকিৎসকের ভূমিকায় থাকা বানরটি৷ ইটালির ফটোগ্রাফার ফ্যাডেরিকা ভিনসি দেশটির বাফুওন মন্দিরের কাছে ছবিটি তোলেন৷ ১১ শতকের মন্দিরটি বানরের রাজত্বের জন্য সবার কাছে পরিচিত৷

সাউথ আফ্রিকার ক্রুগার ন্যাশনাল পার্কে এই শকুনদের ছবিটি তোলা৷ ডানা পুরোদস্তুর মেললে এদের আকার দাঁড়াবে ২৫০ থেকে ২৯০ সেন্টিমিটার, যা পৃথিবীর শিকারী পাখিদের মধ্যে সবচেয়ে বড়৷
২০২২ সালে প্রাণিজগতের সবচেয়ে মজার ছবি ও প্রাণিজগতের হাস্যকর সব ছবি নিয়ে প্রতিযোগিতার আয়োজন করে ‘কমেডি ওয়াইল্ডলাইফ ফটোগ্রাফি।’