তারা না থাকলে বিনা চিকিৎসায় মারা যেতো অনেক বেশি মানুষ। করোনাভাইরাসের ঘরবন্দি জীবনও হয়ে যেতো অচল। সারা বিশ্ব ধন্যবাদ জানাচ্ছে তাদের।
ব্রাজিলের সাও পাওলোর একটি ভবনজুড়ে লেখা, সংহতি, সহানুভূতি, সহমর্মিতা, ঐক্য ও স্নেহ। এসবই দেশের সব নার্স, ডাক্তার ও পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের জন্য লেখা। খুব বড় অক্ষরে ধন্যবাদও জানানো হয়েছে তাদের। ছবি: রয়টার্স
করোনভাইরাসের কবলে যুক্তরাষ্ট্রও বিপর্যস্ত৷ নিউইয়র্কের হাসপাতালগুলোতে সংক্রমিতদের বাঁচানোর জন্য দিনরাত কাজ করছেন ডাক্তার-নার্সরা। বিশাল অক্ষরে তাদের ধন্যবাদ জানাচ্ছেন এক নিউইয়র্কবাসী। ছবি: ডয়চে ভেলে
কয়েকদিন আগেও নিউইয়র্কের উইন্টার বিয়ার নামের পাবটির বাইরে লেখা থাকতো মেনু, খোলার সময় আর বন্ধের সময়। এখন সেই বোর্ড জুড়ে ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিসের কর্মীদের ধন্যবাদ জানানোর বার্তা। ছবি: ডয়চে ভেলে
সমাজে ডাক্তার-নার্সদের গুরুত্ব কে না বোঝে। তবে পরিচ্ছন্নতাকর্মী, মুদি বা ঔষধের দোকানদার, কিংবা নিরাপত্তাকর্মীদের গুরুত্বের কথা স্বাভাবিক সময়ে কয়জনই বা মনে রাখে। করোনা সংকটের সময় তাদের গুরুত্ব খুব উপলব্ধি করছে সবাই। ব্রিটেনের ম্যানচেস্টার শহরের এক রাস্তায় তাদের ধন্যবাদ জানানো ব্যানার। ছবি: রয়টার্স
ব্রিটেনের ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিসের কর্মীদের প্রতি সমর্থন ও কৃতজ্ঞতা জানাতে নীল রঙে সেজেছে লন্ডন আই। ছবি: ডয়চে ভেলে
ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসের এক বাড়ির ব্যালকনিতে সাদা কাপড়ে লেখা, ‘যারা আমাদের যত্ন নাও, তাদের অনেক ধন্যবাদ।’ ছবি: ডয়চে ভেলে
সুইজারল্যান্ডের জুরিখ হাততালি দিয়ে করোনা সংকটের সময় যারা দায়িত্ব পালন করছেন, তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানানো হয়। ছবি: ডয়চে ভেলে