
নিউইয়র্কের হাসপাতালে আর জায়গা নেই। তাই নিউইয়র্কের সেন্ট্রাল পার্ক অঞ্চলের ইস্ট মিডোর একটি মাঠ হয়ে গেছে হাসপাতাল। ছবির এই তাঁবুগুলোর ভেতরে চলছে করোনায় সংক্রমিত রোগীদের চিকিৎসা। ছবি: রয়টার্স

চিকিৎসা সরঞ্জামের সংকট দেখা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে। কোথাও কোথাও স্বাস্থ্যসেবায় নিয়োজিতদের মাঝেও শুরু হয়েছে ব্যক্তিগত নিরাপত্তা সরঞ্জাম পিপিইর জন্য হাহাকার। নিউইয়র্কের মনটেফোর মেডিকেল সেন্টার মোজেস ডিভিশন হাসপাতালে পিপিইর দাবিতে আন্দোলনে নেমেছেন স্বাস্থ্যকর্মীরা। ছবি: রয়টার্স

হাসপাতালগুলোতে শুধু লাশ আর লাশ। করোনাভাইরাসের সংক্রমণে মৃত্যুর মিছিল চলছে নিউইয়র্কে। হাসপাতাল থেকে মৃতদেহ বের করছেন স্বাস্থ্যকর্মীরা। ছবি: রয়টার্স

নিউইয়র্কের ওয়াইকম্ব মেডিকেল সেন্টারের মর্গে আর মৃতদেহ রাখার জায়গা নেই। তাই হাসপাতালের বাইরেই গড়ে তোলা হয়েছে অস্থায়ী মর্গ। ছবি: রয়টার্স

যুক্তরাষ্ট্রে চার লাখেরও বেশি মানুষের দেহে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ধরা পড়েছে। মৃত্যু হয়েছে ১৪ হাজার ৭৯৫ জনের। শুধু নিউইয়র্কেই মৃত্যুবরণ করেছে ছয় হাজারের বেশি। শহরের এক হাসপাতালের সামনে করোনায় মৃতদের নেয়ার জন্য তৈরি রাখা হয়েছে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ট্রাক। ছবি: রয়টার্স

ওয়াইকম্ব হাইটস মেডিকেল সেন্টারের ক্লান্ত এক স্বাস্থকর্মী। দাঁড়িয়েই চলছে বিশ্রাম। ছবি: রয়টার্স

নিউইয়র্কের জাভিটস নিউইয়র্ক মেডিকেল স্টেশনের আইসিইউয়ের দায়িত্ব দেয়া হয়ে সেনা সদস্যদের। সেখানে রোগীদের পর্যবেক্ষণে আছেন দুই চিকিৎসক। ছবি: রয়টার্স

ব্রুকলিনের মাইমনিডেস মেডিকেল সেন্টারের জানালা দিয়ে তাকিয়ে আছেন এক স্বাস্থ্যকর্মী। ছবি: রয়টার্স
বিশ্বে ভয়াবহ রূপ নিয়েছে করোনা সংকট। সাড়ে ৮৮ হাজারেরও বেশি মানুষের প্রাণ কেড়ে নেয়া এই ভাইরাসের কারণে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক শহর এখন মৃত্যুপুরীর মতো।
করোনাভাইরাসে যুক্তরাষ্ট্রের পরিস্থিতি সবচেয়ে নাজুক। দেশটির মধ্যে সবচেয়ে খারাপ অবস্থা নিউইয়র্কের। নিউইয়র্কে করোনার থাবা প্রবল আকার ধারন করেছে।
একের পর এক মানুষ সংক্রমিত হচ্ছে। মৃতের সংখ্যা বাড়ছে। অবস্থা এমন যে হাসপাতালগুলোর হিমাগারে লাশ রাখার জায়গা শেষ। এখন রেফ্রিজারেটর ট্রাক এনে রাখা হয়েছে হাসপাতালগুলোর সামনে।
ফিউনারেল হোমগুলোতে জায়গা নেই। একসাথে তিন বা চারটি লাশ রাখা যায় এসব হোমে। অথচ এখন তারা সারা দিনে ৫০-৬০টি মরদেহ দাফনের প্রক্রিয়া করছে।