ইসলাম ও জনকল্যাণে কাজ করবে এমন সরকার চায় বিএনপি: ফখরুল

ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি
প্রকাশ: ২১ জুন ২০২৫, ১০:৪৬

ঠাকুরগাঁওয়ে আলেম-ওলামা ও ইমামদের সঙ্গে মতবিনিময় করছেন মির্জা ফখরুল।
দেশের মানুষের কল্যাণ এবং ইসলামের স্বার্থে কাজ করবে-এমন একটি সরকার প্রতিষ্ঠাই বিএনপির মূল লক্ষ্য বলে মন্তব্য করেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
শুক্রবার রাতে ঠাকুরগাঁওয়ে আলেম-ওলামা ও ইমামদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, “নির্বাচন হলেই সবকিছু শেষ হয়ে যাবে না। বরং সরকার গঠনের পর সেটি যেন সঠিকভাবে কাজ করে, সে বিষয়ে আমাদের সতর্ক থাকতে হবে। আমাদের এমন সরকার দরকার, যারা মানুষের ও ইসলামের কল্যাণে কাজ করবে।”
বিএনপি মহাসচিব বলেন, “ভোট একটি পবিত্র আমানত। যিনি জনগণের উপকার করবেন, ইসলামের স্বার্থ রক্ষা করবেন, তাকেই আমরা ভোট দেব।”
সভায় দেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে আলেম সমাজের সঙ্গে বিস্তারিত আলোচনা করেন ফখরুল।
বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের অবদানের কথা স্মরণ করে তিনি বলেন, “জিয়াউর রহমানই প্রথম সংবিধানে ‘বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম’ সংযোজন করেন এবং ‘আল্লাহর ওপর আস্থা ও বিশ্বাস’ কথাটি যুক্ত করেন।”
আগের সরকারের সমালোচনা করে মির্জা ফখরুল বলেন, “আলেম-ওলামাদের কোনো সহায়তা তখন দেওয়া হয়নি। বিএনপি সেই অবস্থা থেকে বেরিয়ে এসে আলেম সমাজের পাশে দাঁড়াতে চায়।”
ব্যক্তিগত জীবনে সৎ পথে থাকার বিষয়ে বিএনপি মহাসচিব বলেন, “আমি ও আমার পরিবার সৎ পথে থাকতে চাই। রাজনীতি করতে গিয়ে পৈতৃক সম্পত্তিও বিক্রি করতে হয়েছে। আমরা ভিন্ন পথে রোজগারের কথা চিন্তা করি না।”
রাজনৈতিক নেতৃত্বের প্রয়োজনীয়তার কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, “জনগণের দুঃখ-কষ্ট রাজনৈতিক নেতারাই সবচেয়ে ভালোভাবে বোঝেন। যারা মানুষের পাশে থাকে, তাদেরই সংসদে যেতে হবে।”
নির্বাচন সুষ্ঠু করতে সব রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব আছে জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, “এই দায়িত্ব শুধু কারও একার নয়, সবারই।”
বর্তমান সময়ে অনলাইনে বিভ্রান্তি ছড়ানোর বিষয়ে সতর্ক করে মির্জা ফখরুল বলেন, “বাংলাদেশ ও ইসলামের শত্রুরা ইতোমধ্যে ইউটিউব ও ফেসবুকে বিভাজন তৈরির চেষ্টা চালাচ্ছে। এসব বিষয়ে আমাদের সতর্ক থাকতে হবে।”
তিনি বলেন, “আমরা যদি সুযোগ পাই, তাহলে আলেম-ওলামাদের জন্য অবশ্যই কিছু করব।”
মতবিনিময় সভায় ঠাকুরগাঁও কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের ইমাম মাওলানা খলিলুর রহমান, জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মির্জা ফয়সল আমিন, সহসভাপতি নূর-এ শাহাদাৎ স্বজন, পৌর বিএনপির সভাপতি শরিফুল ইসলাম শরিফ, সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মাহবুবর রহমান তুহিনসহ বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
শুক্রবার রাতে ঠাকুরগাঁওয়ে আলেম-ওলামা ও ইমামদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, “নির্বাচন হলেই সবকিছু শেষ হয়ে যাবে না। বরং সরকার গঠনের পর সেটি যেন সঠিকভাবে কাজ করে, সে বিষয়ে আমাদের সতর্ক থাকতে হবে। আমাদের এমন সরকার দরকার, যারা মানুষের ও ইসলামের কল্যাণে কাজ করবে।”
বিএনপি মহাসচিব বলেন, “ভোট একটি পবিত্র আমানত। যিনি জনগণের উপকার করবেন, ইসলামের স্বার্থ রক্ষা করবেন, তাকেই আমরা ভোট দেব।”
সভায় দেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে আলেম সমাজের সঙ্গে বিস্তারিত আলোচনা করেন ফখরুল।
বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের অবদানের কথা স্মরণ করে তিনি বলেন, “জিয়াউর রহমানই প্রথম সংবিধানে ‘বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম’ সংযোজন করেন এবং ‘আল্লাহর ওপর আস্থা ও বিশ্বাস’ কথাটি যুক্ত করেন।”
আগের সরকারের সমালোচনা করে মির্জা ফখরুল বলেন, “আলেম-ওলামাদের কোনো সহায়তা তখন দেওয়া হয়নি। বিএনপি সেই অবস্থা থেকে বেরিয়ে এসে আলেম সমাজের পাশে দাঁড়াতে চায়।”
ব্যক্তিগত জীবনে সৎ পথে থাকার বিষয়ে বিএনপি মহাসচিব বলেন, “আমি ও আমার পরিবার সৎ পথে থাকতে চাই। রাজনীতি করতে গিয়ে পৈতৃক সম্পত্তিও বিক্রি করতে হয়েছে। আমরা ভিন্ন পথে রোজগারের কথা চিন্তা করি না।”
রাজনৈতিক নেতৃত্বের প্রয়োজনীয়তার কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, “জনগণের দুঃখ-কষ্ট রাজনৈতিক নেতারাই সবচেয়ে ভালোভাবে বোঝেন। যারা মানুষের পাশে থাকে, তাদেরই সংসদে যেতে হবে।”
নির্বাচন সুষ্ঠু করতে সব রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব আছে জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, “এই দায়িত্ব শুধু কারও একার নয়, সবারই।”
বর্তমান সময়ে অনলাইনে বিভ্রান্তি ছড়ানোর বিষয়ে সতর্ক করে মির্জা ফখরুল বলেন, “বাংলাদেশ ও ইসলামের শত্রুরা ইতোমধ্যে ইউটিউব ও ফেসবুকে বিভাজন তৈরির চেষ্টা চালাচ্ছে। এসব বিষয়ে আমাদের সতর্ক থাকতে হবে।”
তিনি বলেন, “আমরা যদি সুযোগ পাই, তাহলে আলেম-ওলামাদের জন্য অবশ্যই কিছু করব।”
মতবিনিময় সভায় ঠাকুরগাঁও কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের ইমাম মাওলানা খলিলুর রহমান, জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মির্জা ফয়সল আমিন, সহসভাপতি নূর-এ শাহাদাৎ স্বজন, পৌর বিএনপির সভাপতি শরিফুল ইসলাম শরিফ, সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মাহবুবর রহমান তুহিনসহ বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।