Logo
×

Follow Us

ধর্ম

কুয়েতে বাংলাসহ ১৬ ভাষায় খুতবা পাঠের অনুমতি

Icon

অনলাইন ডেস্ক

প্রকাশ: ০৭ জুলাই ২০২৩, ০৯:৫৪

কুয়েতে বাংলাসহ ১৬ ভাষায় খুতবা পাঠের অনুমতি

ছবি: সংগৃহীত

সম্প্রতি কুয়েতে জুমার নামাজ এবং দুই ঈদের নামাজে বাংলাসহ ১৬ দেশের ভাষায় খুতবা পাঠের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। দেশটির আওক্বাফ মন্ত্রণালয়ের ফিকাহ বিভাগ এই অনুমতি দিয়েছে।

দেশটিতে প্রায় ২ লাখ ৫০ হাজার বাংলাদেশি বিভিন্ন পেশায় কর্মরত রয়েছেন। বর্তমানে কুয়েতের বাংলাদেশি অধ্যুষিত এলাকায় প্রায় ২২টি মসজিদে বাংলাদেশি খতিবরা বাংলা খুতবা পাঠ করেন। 

কুয়েতে আওক্বাফ মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে আরবিসহ আরও যেসব ভাষায় জুমার খুতবা পাঠের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে সেগুলো হলো-বাংলা (বাংলাদেশ ও ভারতসহ যারা বাংলা ভাষা বোঝেন তাদের জন্য), হাতের ইঙ্গিতে (বোবাদের জন্য), তেলেগু (ভারত), সিঙ্গালাম (শ্রীলঙ্কা), তামিল (ভারত ও শ্রীলঙ্কা), তেগালোগ (ফিলিপাইন), তুর্কি (তুরস্ক), পশতু (আফগানিস্তান), বাহাসা (ইন্দোনেশিয়া), ফারসি (ইরান), মালায়াম (ভারত), হিন্দি (ভারত), উর্দু (ভারত ও পাকিস্তান), চাইনিজ (চীন) এবং ইংরেজি।

বাংলাদেশি খতিব মাওলানা খুরশিদ আলম বলেন, এখানে প্রায় আড়াই লাখ বাংলাদেশি রয়েছে। খুতবার অর্থ হলো মুসল্লিদের উদ্দেশ্যে বক্তব্য দেওয়া। বাংলাদেশিরা যখন আরবি খুতবা বোঝে না, তখন আমরা (আওক্বাফ) কুয়েতের ধর্ম মন্ত্রণালয়ে আবেদন করি বাংলা খুতবা চালু করার জন্য এবং তাদের ফিকাহ বিভাগ সেটি বিবেচনা করে বাংলা খুতবার অনুমতি দেওয়া হয়।

মাসিক আল হুদা সম্পাদক ও খতিব মাওলানা মামুনুর রশীদ বলেন, খুতবার মূল উদ্দেশ্যই হলো মুসল্লিদের সমসাময়িক বিষয়ে দিক নির্দেশনা মূলক বক্তব্য দেওয়া, যেনো তারা সে বিষয়ে সতর্ক থাকতে পারে। বোধগম্য ভাষায় খুতবা না হলে মুসল্লিরা অন্যমনস্ক থাকে, ফলে খুতবার উদ্দেশ্য সফল হয় না।

Logo

সম্পাদক ও প্রকাশক: ইলিয়াস উদ্দিন পলাশ

বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: ফেয়ার দিয়া ১১/৮/ই, ফ্রি স্কুল স্ট্রিট (লেভেল-৮), বক্স কালভার্ট রোড, পান্থপথ, ঢাকা ১২০৫