
প্রথমার্ধ শেষে ৪-০ গোলে এগিয়ে নেইমাররা। ছবি- সংগৃহীত
গ্রুপপর্বের ম্যাচগুলোতে প্রথমার্ধে গোল আসেনি। সবশেষ ক্যামেরুনের বিপক্ষে হারের ম্যাচেও সেই গোলখরা। তবে দক্ষিণ কোরিয়ার বিপক্ষে নকআউটের ম্যাচে প্রথমার্ধেই গোল উৎসবে মাতল সেলেসাওরা। প্রথমার্ধ শেষে ৪-০ গোলে এগিয়ে নেইমাররা।
ম্যাচের ৬ মিনিটে গোল করেন ভিনিসিয়াস জুনিয়র। তাকে গোল করান রাফিনহা। ইনজুরি থেকে ফেরা নেইমার জুনিয়র ১২ মিনিটে পেনাল্টি থেকে দলকে দ্বিতীয় গোল এনে দেন। রিচার্লিসন ওই পেনাল্টি আদায় করেন। এরপর থিয়াগো সিলভার সঙ্গে ওয়ান অন ওয়ান খেলে ২৮ মিনিটে তৃতীয় গোল করেন রির্চালি।
ম্যাচের ৩৫ মিনিটে দলের হয়ে চতুর্থ গোলটি করেন পাকুয়েতা। তাকে দিয়ে গোল ভিনিসিয়াস জুনিয়র। ১৯৫৪ বিশ্বকাপে মেক্সিকোর বিপক্ষে ম্যাচের পর প্রথমার্ধে চার গোল করলো ব্রাজিল।
ইনজুরি কাটিয়ে মাঠে ফিরেছেন নেইমার। ইনজুরি থেকে ফিরেছেন দানিলোও। তবে তিনি খেলছেন লেফট-ব্যাকে। অ্যালেক্স সান্দ্রো চোট পড়ায় ও টেলেস ছিটকে যাওয়ায় রাইটব্যাকে রয়েছেন এডার মিলিতাও।
গোলরক্ষকের জায়গায় ফিরছেন অ্যালিসন বেকার। মিডফিল্ডে থাকছেন ক্যাসেমিরো আর পাকুয়েতা, অ্যাটাকিং মিডফিল্ডার হিসেবে খেলবেন নেইমার। দুই উইংয়ে রাফিনহা আর ভিনিসিয়াসের সঙ্গে স্ট্রাইকার হিসেবে একাদশে ফিরছেন রিচার্লিসন।