Logo
×

Follow Us

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি

ভিপিএন ব্যবহারে ঝুঁকি

Icon

ডেস্ক রিপোর্ট

প্রকাশ: ২৮ মার্চ ২০২১, ১২:১০

ভিপিএন ব্যবহারে ঝুঁকি

ভার্চুয়াল প্রাইভেট নেটওয়ার্ক বা ভিপিএন। অনলাইনে প্রাইভেসি রক্ষার পাশাপাশি সুরক্ষিত থাকতে অনেকেই ভিপিএন সফটওয়্যার ব্যবহার করেন।

আবার ব্লক করা বিভিন্ন সাইটে প্রবেশের জন্যও ভিপিএন ব্যবহার করেন এমন মানুষের সংখ্যা কম নয়।

কিন্তু ভিপিএন ব্যবহারেও রয়েছে ঝুঁকি। অনলাইনে সুরক্ষিত রাখার পরিবর্তে সব তথ্য পাচার করে দিচ্ছে একাধিক ভিপিএন সফটওয়্যার। গুগল প্লে স্টোরের ১৫০টি জনপ্রিয় ভিপিএনের ২৫ শতাংশের বেশি অ্যাপের বিরুদ্ধে তথ্য বিক্রি করার অভিযোগ উঠেছে। এর মধ্যে ৮৫ শতাংশ ব্যবহারকারী ব্যক্তিগত সুরক্ষায় বড় সমস্যার সম্মুখীন হতে পারেন।

পরীক্ষা করে দেখা গেছে, ১৫০টি ভিপিএন অ্যাপের মধ্যে ৯৯টি অপ্রয়োজনীয় তথ্যের জন্য অনুমতি চায়। ৩৮টি ভিপিএন অবস্থানগত তথ্য আর ৫৭টি ব্যক্তিগত তথ্য চায়। 

এছাড়া ক্যামেরা, মাইক্রোফোন, বার্তা পড়ার অনুমতিও চায় এসব অ্যাপ। সাধারণত ভিপিএন অ্যাপের এসব তথ্য কাজে লাগে না। তাই এ ধরনের তথ্য নেয়ার অনুমতি চাওয়ার বিষয়টি সন্দেহজনক।

ভিপিএন ব্যবহারের কয়েকটি ঝুঁকি-

১. প্রথমত ভিপিএন ব্যবহারের অনুমতি সবার নেই। অনুমতি ছাড়া এটির ব্যবহার বেআইনি।

২. অনলাইনে সুরক্ষার পরিবর্তে ব্যক্তিগত তথ্য পাচার করে দিতে পারে ভিপিএন সফটওয়্যার।

৩. বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ভিপিএন ব্যবহারকারীদের ডিএনএস তথ্য ফাঁস হয়ে যায়। এই তথ্য ব্যবহার করে ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার অথবা গোয়েন্দা বিভাগ যেকোনো অনলাইন কার্যক্রমে নজরদারি করতে পারে।

৪. অনেক ভিপিএন ব্যবহারের ফলে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য অন্য ব্যক্তির কাছে চলে যেতে পারে।

৫. অ্যান্ড্রয়েড প্লেস্টোরে আছে এমন অনেক ভিপিএন সফটওয়্যায়েরর বিরুদ্ধে ব্যক্তিগত তথ্য বিক্রির অভিযোগ রয়েছে।

৬. যেসব ভিপিএন অ্যাপ বিনা মূল্যে ডাউনলোড করা যায়, সেগুলো থেকে বেশি তথ্য পাচার হচ্ছে।

Logo

সম্পাদক ও প্রকাশক: ইলিয়াস উদ্দিন পলাশ

বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: ফেয়ার দিয়া ১১/৮/ই, ফ্রি স্কুল স্ট্রিট (লেভেল-৮), বক্স কালভার্ট রোড, পান্থপথ, ঢাকা ১২০৫