Logo
×

Follow Us

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি

কল ড্রপের কবলে খোদ বিটিআরসি চেয়ারম্যান

Icon

ডেস্ক রিপোর্ট

প্রকাশ: ০৯ ডিসেম্বর ২০২১, ২০:৩৭

কল ড্রপের কবলে খোদ বিটিআরসি চেয়ারম্যান

ফাইল ছবি

কথা বলার সময় কল ড্রপের অভিজ্ঞতা ‘তিক্ত’ খোদ বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) চেয়ারম্যানের। শ্যাম সুন্দর সিকদার বলেন, ‘ভোক্তা হিসেবে আমি এই (কল ড্রপ) ভোগান্তিতে আছি। এবং এটা নিয়ে আমার ভোগান্তিটা একটু বাড়তি, সেটা দায়িত্বের কারণে।’

আজ বৃহস্পতিবার (৯ ডিসেম্বর) বিটিআরসির চেয়ারম্যানের সঙ্গে টেলিকম রিপোর্টার্স নেটওয়ার্ক বাংলাদেশের (টিআরএনবি) মতবিনিময় সভায় এ কথা বলেন তিনি। রমনায় বিটিআরসির কার্যালয়ে এ অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়।

চেয়ারম্যান শ্যাম সুন্দর সিকদার বলেন, ‘কল ড্রপ সারা দেশের মুঠোফোন ব্যবহারকারীর জন্য গুরুত্বপূর্ণ। জিপিকে (গ্রামীণফোন) দোষারোপ করতে হবে। কারণ জিপির কলড্রপটা সবচেয়ে বেশি ছিল। তবে অতিসম্প্রতি একটু কমেছে আমাদের চাপের কারণে।’

বিটিআরসি প্রতিনিয়ত কল ড্রপের পরীক্ষা করছে। ২২৭টি উপজেলার ১২ হাজার ৮০০ কিলোমিটার এলাকায় ইতিমধ্যে পরীক্ষা হয়েছে বলে জানান চেয়ারম্যান। তিনি বলেন, পরীক্ষার ফলাফল কোথায় কেমন এ-সংক্রান্ত উপাত্তসহ চিঠি দেওয়া হচ্ছে মুঠোফোন সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলোকে। কোথায় পদক্ষেপ নিতে হবে তা বলে দেওয়া হয়েছে। এ নিয়ে আদালতে মামলাও হয়েছে।

অনেকে মুঠোফোনে ভালো সেবা না পেলে বিটিআরসির বিরুদ্ধে মামলা করেন। এ নিয়ে শ্যাম সুন্দর সিকদার বলেন, মামলা করা উচিত সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে। বিটিআরসি সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান না, নিয়ন্ত্রক সংস্থা।

বিটিআরসির স্পেকট্রাম বিভাগের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. শহীদুল আলম বলেন, একটি পরিবারে বেশি পরিমাণ ইলেকট্রনিকস ডিভাইসের ব্যবহার করলে তখন তরঙ্গে সমস্যা হয়। সিগন্যাল ঠিকমতো পায় না। কল ড্রপ হয়। এ ছাড়া ঢাকায় গাঘেঁষা ভবন ও টাওয়ারের সক্ষমতার তুলনায় মুঠোফোনের সংখ্যা বেশি হওয়ায়ও কল ড্রপ হচ্ছে।

Logo

সম্পাদক ও প্রকাশক: ইলিয়াস উদ্দিন পলাশ

বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: ফেয়ার দিয়া ১১/৮/ই, ফ্রি স্কুল স্ট্রিট (লেভেল-৮), বক্স কালভার্ট রোড, পান্থপথ, ঢাকা ১২০৫