Logo
×

Follow Us

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি

কিউআর কোড স্ক্যান করে বিপদ ডেকে আনছেন না তো

Icon

ডেস্ক রিপোর্ট

প্রকাশ: ১৬ জানুয়ারি ২০২২, ১০:৪৬

কিউআর কোড স্ক্যান করে বিপদ ডেকে আনছেন না তো

ছবি: সংগৃহীত

ডিজিটাল পেমেন্টের মাধ্যম কিউআর কোডে নগদ টাকার ব্যবহার ছাড়া বা কেনাকাটায় পেমেন্ট প্রদানে ডিজিটাল মাধ্যমের ব্যবহার দেশে জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। ১৯৯০ সালের পরে বিশ্বে কিউআর কোডের প্রচলন শুরু হলেও আমাদের দেশে সম্প্রতি এটা চালু হয়েছে। 

এরই ধারাবাহিকতায় আজকাল সব জায়গায় টাকা দিতে কিংবা পণ্যের আসল নকল যাচাই করতে কিউআর কোড স্ক্যান করে দেখেন অনেকে। রিয়েল এস্টেটের তালিকা, টিভি বিজ্ঞাপন, সোশাল মিডিয়া পোস্ট দেখতেও কিউআর কোড ব্যবহার করা হয়।

তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই বহুল ব্যবহারই ডেকে আনতে পারে বিপদ। এমন অহরহ কিউআর কোড ব্যবহার হওয়ায় এটিকেই হাতিয়ার বানিয়েছে সাইবার অপরাধীরা। 

নিজেরা ক্ষতিকারক কিউআর কোড তৈরি করছে যা গ্রাহকের অজান্তেই বিভিন্ন তথ্য হাতিয়ে নিতে পারে। এইসব তথ্যের মধ্যে রয়েছে ব্যাংকিং বা ব্যক্তিগত তথ্যের মতো বিষয়। এমনটাই জানা যাচ্ছে প্রযুক্তিবিষয়ক সংবাদের সাইট সিনেটের এক প্রতিবেদনে।

জাল কিউআর কোড হয়তো আপনার ফোনে গোপনে ম্যালওয়্যার ডাউনলোডের মতো কিছু করবে না। তবে এগুলো আপনাকে নিয়ে যেতে পারে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট, ক্রেডিট কার্ড বা অন্যান্য ব্যক্তিগত তথ্য হাতিয়ে নিতে পারে এমন ওয়েবসাইটগুলোতে।

অন্য যে কোনো ফিশিং স্কিমের মতোই ক্ষতিকারক উদ্দেশ্যে কিউআর কোডগুলো ঠিক কতবার ব্যবহার করা হয় তা জানা অসম্ভব। বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে পরিমাণ ফিশিং স্ক্যাম হয় তার ছোট একটি শতাংশের প্রতিনিধিত্ব করছে কিউআর কোড স্ক্যাম।

কিউআর কোডের সঙ্গে জড়িত অসংখ্য স্ক্যাম সম্পর্কে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ‘বেটার বিজনেস ব্যুরো’। বিভিন্ন সংবাদ আর সচেতনতামূলক বার্তার কারণে অনেকেই এখন জানেন যে, ইমেইলে ফিশিং লিঙ্ক এবং সন্দেহজনক অ্যাটাচমেন্ট থাকতে পারে। যতোই মনে হোক না কেন মেইলগুলো কোনো ব্যাংক থেকে এসেছে।

Logo

সম্পাদক ও প্রকাশক: ইলিয়াস উদ্দিন পলাশ

বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: ফেয়ার দিয়া ১১/৮/ই, ফ্রি স্কুল স্ট্রিট (লেভেল-৮), বক্স কালভার্ট রোড, পান্থপথ, ঢাকা ১২০৫