
আবহাওয়ার
কারণে বেশিরভাগ মানুষেরই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমছে। এতে নিত্যদিনে বাড়ছে ওষুধ সেবনের
পরিমাণ। অতিরিক্ত ওষুধ সেবনের কারণেও শরীরে বাসা বাঁধছে নানা সমস্যা। এ সমস্যা থেকে
রেহাই পাওয়া যেতে পারে প্রাকৃতিক কিছু দাওয়াই থেকে।
বিশেষজ্ঞরা
বলছেন, বৃষ্টির পানিতে ভিটামিন বি১২ থাকে। স্তন, ফুসফুস, মলাশয় ও মূত্রস্থলীর ক্যান্সার
থেকে রক্ষা পেতে সহায়তা করে ভিটামিন বি১২।
কাশির
সিরাপের চেয়ে পাঁচগুণ বেশি কাজে দেয় আনারসের জুস। ঠান্ডাজনিত সমস্যা থেকেও রক্ষা পেতে আনারস দারুণ কাজে দেয়।
আর
গাজরে কোনো চর্বি থাকে না। অন্যদিকে শশায় থাকে ৯৬ শতাংশ পানি।
ধূমপানের কারণে ফুসফুসের ক্ষতি থেকে রক্ষা করতে পারে লবঙ্গ ও লেবুমিশ্রিত চা।
বিভিন্ন ধরনের খাবারের ফলে পেটে গ্যাসের সমস্যাও কমিয়ে দিতে পারে লবঙ্গ।
এক
কিলোগ্রাম মধু সংগ্রহের জন্য কোনো মৌমাছিকে অন্তত ২০ লাখ ফুলে
বসার প্রয়োজন পড়ে। এক ঘণ্টা হেডফোন
ব্যবহার করলে কানে ব্যাকটেরিয়ার সংখ্যা সাতশ গুণ বেড়ে যায়।
ভিটামিন
সি ছাড়া সকল ভিটামিনের উপাদান রয়েছে মুরগির ডিমে। ১০ ওয়াট লাইটের
সমান শক্তি খরচ করে আমাদের মস্তিষ্ক।
পড়াশোনার
সময় চকোলেট খেলে নতুন তথ্য ধরে রাখতে মস্তিষ্ক সহায়তা পায়। রেজরের মতো বস্তু দ্রবীভূত করতে পারে মানুষের পাকস্থলীতে থাকা এসিড।
যদি
কাশি কখনো না থামতে চায়,
তখন দুই হাত উপরে তুলে রাখতে পারেন। এতে কাশি থেমে যাবে।
মানুষের
শরীরে উৎপন্ন তাপ ৩০ মিনিট ব্যবহার
করে অন্তত দেড় লিটার পানি ফোটানো সম্ভব।